কামিকাযা প্রতিরক্ষা সংজ্ঞা এবং উদাহরণ।

এটি কি:

এ কামিকাযি প্রতিরক্ষা একটি কোম্পানীর ক্রয়ের থেকে সম্ভাব্য সম্ভাব্য হস্তক্ষেপকে আটকানোর একটি পদ্ধতি ।

এটি কিভাবে কাজ করে (উদাহরণ):

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় জাপানী পাইলটদের আত্মহত্যা কৌশল অনুসরণ করে কামিকাযা প্রতিরক্ষা নামকরণ করা হয়। চলুন শুরু করা যাক কোম্পানী এবিসি কোম্পানি XYZ কিনতে একটি বিড তোলে। XYZ বোর্ডটি কোম্পানিকে বিক্রি করতে চায় না, তবে কোম্পানি এবিসি সরাসরি কোম্পানির এক্সচেঞ্জ শেয়ারহোল্ডারদের কাছে যায় এবং 10% প্রিমিয়ামের জন্য তাদের শেয়ার কিনতে প্রস্তাব দেয়।

ভীতিপ্রদর্শক যে কোম্পানি এবিসি তার প্রচেষ্টায় সফল হতে পারে, কোম্পানির এক্সএইচজেড বিক্রি করে তার মূল বৌদ্ধিক সম্পত্তি এবং এলোমেলোভাবে কোম্পানি 123 কেনা, যা সিগারেট এবং হর্মাআউট তৈরি করে। কোম্পানির এবিসি কোম্পানির এক্সাইজিকে কম আকর্ষণীয় করে তোলে এবং তার দর বজায় রাখে।

কেন এটি জরুরী:

কামিকাযা প্রতিরক্ষা আত্মহত্যার কাছাকাছি হয় যে এটিকে অধিগ্রহণ থেকে রক্ষা করার জন্য বোর্ডটি কোম্পানিকে প্রায় হত্যা করতে ইচ্ছুক। এটি খুব ঝুঁকিপূর্ণ, এবং কিছু ক্ষেত্রে শেয়ারহোল্ডাররা প্রচেষ্টার বিরোধিতা করবে। এই কারণে, কামিকাযা প্রতিরক্ষা প্রায়ই শেষ অবলম্বন হয়।